1. ডাক টিকেট
2. পুরোনো দিনের টেলিফোন
3. পোস্টম্যান চিঠি কালেকশন করছেন
4. বাংলাদেশ ডাক বিভাগের উয়েব সাইট (http://www.bangladeshpost.gov.bd/t.gov.bd/ )
5. চিঠিপত্র (পুরোনো মেইল সার্ভিস)
6. গুগল সার্জ ইঞ্জিন (উয়েবে তথ্য খুজার সাইট http://www.google.com/ )
7. ই-মেইল (ইলেকট্রনিক মেইল)
8. Internet in Laptop and mobile phone
9. ইন্টারনেট
10. ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরাসরি লাইভ চেটিং
11. অনলাইন রেডিও সম্প্রচার (http://www.radiodhaka.net/ )
12. ইন্টারনেট রেডিওর যন্ত্রাংশ
13. ইয়াহু ইমেইল সার্ভিস
14. পারসোনাল আইডিতে লগইন
15. ইয়াহু আইডি এবং পাসওয়ার্ড
16. ইয়াহু মেইল
17. ইয়াহু মেসেঞ্জার
18. মেইল ইনবক্স
19. মেইল পড়ে মেইলের উত্তর দেয়া
20. বাংলা লেখার জন্য অভ্রু (http://www.omicronlab.com/avro-keyboard-download.html)
সুপ্রিয় বন্ধুরা,
তোমাদের এবং তোমাদের সকল বন্ধুদের জন্য এই তথ্য যারা এ অধ্যায়ে আজই প্রথম। আমার এই সামান্য প্রচেষ্টা তখনই স্বার্থক বলে হবে যদি তোমরা উপকৃত হও। আমি চেষ্টা করবো এই অত্যাধুনিক প্রযুক্তির কথাগুলো সহজ এবং সাধারন ভাবে বর্ননা করতে। মনোযোগ সহকারে শুনো এবং পয়েন্টগুলো নোট করো।
মানুষ সূচনালগ্ন থেকেই চেষ্টা চালিয়ে এসেছে কিকরে স্থানীয় খবর, ঘটনাপ্রবাহ, অর্থাত তথ্যকে দুরে পৌছানো যায়। বই-পুষ্তকে তোমরা পড়েছো- আদি যুগের মানুষ পায়রার মাধ্যমে একস্থান থেকে অন্যত্র সংবাদ পাঠাতো। মানুষের অদম্য ইচ্ছা আর প্রচেষ্টায় হাজার হাজার বছর পর আজ মানুষ যোগাযোগের সর্বোত্তম ব্যবস্থা স্থাপন করতে পেরেছে। এই তো কিছু দিন আগের কথা, মানুষ চিঠি-পত্রের মাধ্যমে বন্ধু-বান্ধব-আত্মীয়-স্বজনদের সাথে যোগাযোগ করতো। বিশেষ করে যারা প্রবাসী জীবন-যাপন করতো তাদের একমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম ছিলো পত্র। একটি পত্র লিখে উত্তরের অপেক্ষা করতে হতো ১০/১৫ দিন বা স্থান এবং দুরত্ব অনুযায়ী হয়তো আরো বেশি দিন। তখন ছিলোনা সচরাচর টেলিফোন। আজ সময় পাল্টে গেছে, শুধু শহরঞ্চলেই নয় প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলেও পৌছে গেছে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক। এখন আর কেউ পত্রলিখেনা। ডাকঘরে যায়না পত্রের খুজে। সবার হাতে আছে মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট এসেছে ঘরে এবং অফিসে। বছর বছর ধরে পুরোনো ডকুমেন্টস্ এর ফাইল আর চোখে পড়েনা আজকের আধুনিক একটি অফিসে। ডাটা-ব্যাজ সফটওয়ার (মাইক্রসফট এ্যাকসেজ, ওরাকল, টালি ইত্যাদি) ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ হিসেব-নিকাশ এখন সল্প সময় এবং নিখুদ ভাবে সম্পন্ন হচ্ছে। মুর্হেত মধ্যে তথ্যাদি পৌছে যাচেছ পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে। ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে সরাসরি লাইভ কাস্টিং হচেছ যে কোনো স্থান থেকে। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সংবাদ-বিনোদন-ঘটনাপ্রবাহ ইত্যাদি ছড়িয়ে যাচ্ছে সাথে সাথে। সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন, দ্রুত, সহজ, সুলভ এবং ব্যাপক তথ্যের ভান্ডার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে যে মাধ্যমটি সেটি হলো ইন্টারনেট।আজ এই মাধ্যমটি নিয়েই আলোচনা করবো।
ইন্টারনেট: ইন্টারনেট শব্দটির শাব্দিক অর্থ কি সেদিকে যাবোনা। শব্দটির ব্যবহারিক দিক নিয়ে আলোচনা করবো। ইন্টারনেট বলতে যা বুঝায় সেটি হলো এমন একটি তথ্য ভান্ডার যা একজন মানুষের যাবতীয় জ্ঞানের পীপাসা মেটাতে সক্ষম করে। শুধু তাই নয় আমাদের দৈনন্দিন কাজ-কর্ম থেকে শুরু করে অফিস-আদালত, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, মিল-ফেক্টরি, ব্যাংক-বানিজ্যিক লেনদেন, সংবাদপত্র প্রকাশনা ইত্যাদি সর্বময় কাজ-কর্মে আজ ইন্টারনেটের ভুমিকা অপরিসীম। উদাহরনের সাথে বলতে গেলে বিষয়টি আরো পরিষ্কার হবে। বলেছি দৈনন্দিন কাজে ইন্টারনেট ব্যবহারের কথা। (১). ধরো, আমাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে, ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে। কিন্তু ডাক্তারের চেম্বারে গিয়ে লম্বা লাইন নিয়ে বসে থাকার সময় আমার কাছে নেই। এমতাবস্থায় আমি ঘরে অথবা অফিসে বসে সংশ্লিষ্ট ডাক্তার সাহেবের উয়েব সাইটটিতে লগইন করে আমি পূর্বতথ্য নিতে পারি এবং জেনে নিতে পারি তার সাথে সাক্ষাতকারের সুনির্দিষ্ট সময় এবং রিফারেন্স নাম্বার। (২). পাসপোর্ট করতে দিয়েছি সময় লাগবে আনুমানিক ২ মাস। এপ্লিকেশন স্ট্যাটাস জানার জন্য আমি হেড অফিসে আসতে পারিনা সময় এবং যাতায়াতের ঝামেলায়। এ ক্ষেত্রে ইন্টারনেট সাহায্য করতে পারে খুব দ্রুত এবং সহজভাবে। আমি ঘরে বসে ইন্টারনেটর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রিফারেন্স নাম্বার দিয়ে চেক করতে পারি আমার পাসপোর্টের স্ট্যাটাস অর্থাত পাসপোর্টটি হলো কিনা বা আমার কি করনীয়। চিঠিপত্র আদান-প্রদানের জন্য ইন্টারনেটের ভূমিকা অপরিসীম। আমরা ইমেইল করে তাতক্ষনিক ভাবে খোজখবর নিতে পারি দুরের বন্ধু-বান্ধব-আত্মীয়-স্বজনের। আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারি আরো এক্সক্লুসিভ ভাবে, এটা পারি দুটি ইমেইল আইডি একই সময় লিংক করে যেকোনো ম্যাসেঞ্জার সফটওয়ারের মাধ্যমে। এ ক্ষেত্রে ইয়াহু ম্যাসেঞ্জার বহুল ব্যবহূত একটি ফ্রি সফটওয়ার। সরাসরি লাইভ চেটিং করা সম্ভব হয় ইনস্ট্যান্ট ভাবে।
এখন জানা যাক কিকরে চিঠিপত্র আদান-প্রদান এবং একান্ত আড্ডার আসর কিভাবে তৈরি করা যায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এসবের প্রথমে দরকার হবে উভয় প্রান্তের ঠিকানা। স্বাভাবিক ভাবেই দুটি স্থানের মাঝে যোগসূত্র ঘটাতে দরকার হয় দুটি ঠিকানা। আর এ ক্ষেত্রেও তাই দরকার। তবে একটু পার্থক্য হলো এই ঠিকানাতে নেই জেলা-উপজেলা বা ডাকঘরের নাম। এটা একটি আইডেনটিটি শব্দ, যেটি হবে একই সফটওয়ার প্রতিষ্ঠারের ব্যতিক্রমধর্মী দুটি ভিন্ন ভিন্ন আইডি। আমরা ওয়েব সাইটে সম্পূর্ন ফ্রি ভাবে এমন অনেক সফটওয়ার পেতে পারি। তবে ব্যবহারের দিক দিয়ে উল্লেখযোগ্য বলা চলে ইয়াহু, জিমেইল ইত্যাদিকে। প্রথমে আমরা ইয়াহু দিয়ে শুরু করি। তারপর এব্যাপারে বুঝতে পারলে পরবর্তীতে চেঞ্জ করে নিতে পারবো।
ইয়াহুতে উভয়ের জন্য দুটি পৃথক আইডি থাকতে হবে। যদি আইডিগুলো পূর্বে না বানানো থাকে তবে তা বানিয়ে নিতে হবে। যেহেতু আমাদের দুটি আইডি বর্তমান আছে সুতরাং এখন আইডি কিভাবে তৈরি করতে হয় সে ঝামেলায় যাবোনা। আমার আইডি টি হলো hossainfaruqe@yahoo.com আর তোমাদের ওপ্রান্তের আইডিটি হলো sheetalchandrasarkamailto:sheetalchandrasarkar@yahoo.com
পার্ট ২:
প্রথমে একনজর ছবিগুলোর দিকে চোখ বুলিয়ে নিলে কথাগুলো বুঝতে সহজ হবে। আমাদের দুইপ্রান্তের যোগাযোগের জন্য দুটি আইডি তথা ঠিকানা পেয়েছি। এবার চিঠিপত্র থেকে শুরু করে যাবতীয় ডকুমেন্টস্, ছবি, গান, ভিডিও ইত্যাদি যত ধরনের তথ্য ধারন প্রকৃয়া আছে তা সব কিছুই আমরা ট্রান্সফার করতে পারবো এই দুইটি আইডির মাধ্যমে।
এবার আসা যা কি করে মেইল পাঠানো যায়। নিচে প্যারাপ্যারা করে অল্প কথায় মেইল সংক্রান্ত তথ্যগুলো বর্ননা করার করছি।
· ইমেইল ইনবক্সে লগইন করা:- প্রথমে ইয়াহুর মেইলের ইমেইল পাতাটি খোল এই লিংকটি ধরে https://login.yahoo.com/config/login_verify2?&.src=ymerify2?&.src=ym এখানে Yahoo ID লেখার নিচে small letter এ type করো sheetalchandrasarkar@yahoo.com এবং এর নিচে পাসওয়ার্ড type করো। এবার নিচে sign in বাটনে ক্লিক করো। দেখো তোমার মেইল বক্সটি খুলে গেছে। ১৬, ১৮, এবং ১৯ নাম্বার ছবিগুলোই হলো ওপেন মেইলের একটি পাতা। এখানে পাবে তোমার ইমেইলের ইনবক্সসহ অন্যান্য সকল বিষয়।
· মেইল পাতায় দেয়া অন্যান্য বিষয়ের সাথে পরিচিতি:-
§ মেইল টেব
· কন্টাক্ট টেব
o ক্যালেন্ডার
§ নোটপ্যাড
** মেইল টেব:- এই পাতার মূল বিষয়বস্তু মেইল টেবেই অবস্থিত। এই টেবের ভেতর পাবে-
** ইনবক্স, যেখানে চিঠিপত্র তথা তোমার যাবতীয় মেইল এসে এখানে জমা থাকবে।
**Drafts, একটি মেইল লিখে তুমি যদি চাও ওটাকে পরে পাঠাবে তাহলে ঐমেইলটি এই ড্রাফটস্ ফোল্ডারে জমা হবে।
** সেন্ট, যে মেইলগুলো সেন্ড করা হয়েছে তথা পাঠানো হয়েছে সে মেইলগুলোর একটি কপি এই ফোল্ডারে জমা হয়।
** Trash, Delete কৃত মেইলগুলো ট্রাশ Folder এ জমা হয়।
· এই পাতায় আরো আছে কিছু দরকারি বাটন
**Check mail, এই বাটনটি ক্লিক করে মেইল চেক করা যায়।
** New, একটি নতুন মেইল লিখতে ব্যবহৃত হয় এই বাটনটি।
· একটি নতুন মেইল type করা:-
** নিউ বাটনে ক্লিক করলে নিচের Window টি পেয়ে যাবে।
এখানে লক্ষ করো টাইপ করার জন্য একটি কারসর লাফাচেছ। এখন শুরু করতে পারো চিঠি লেখা। লিখতে পারো মনের না বলা কথা প্রিয় বন্ধুকে। চিঠি লেখার অভ্যেস ফিরিয়ে আনতে পারো আবার। চিঠি লেখার দিন চলে গেলেও তাকে ফিরিয়ে আনতে পারো ইলেকট্রনিক মেইল এর মাধ্যমেও। কবি মহাদেব সাহার সাথে কন্ঠ মিলিয়ে লিখতে পারো প্রিয় বন্ধুকে---
করুণা করে হলেও চিঠি দিও, খামে ভরে তুলে
দিও আঙ্গুলের মিহিন সেলাই
ভুল বানানেও লিখো প্রিয়, বেশি হলে কেটে ফেলো তাও,
এটুকু সামান্য দাবি, চিঠি দিও, তোমার শাড়ির মতো
অক্ষরের পাড়-বোনা একখানি চিঠি।
চুলের মতন কোনো চিহ্ন দিও বিস্ময় বোঝাতে যদি চাও ...
বর্ণণা আলস্য লাগে তোমার চোখের মতো চিহ্ন কিছু দিও!
আজো তো অমল আমি চিঠি চাই, পথ চেয়ে আছি,
আসবেন অচেনা রাজার লোক
তার হাতে চিঠি দিও, বাড়ি পৌঁছে দেবে ....
এমন ব্যস্ততা যদি শুদ্ধ করে একটি শব্দই শুধু লিখো, তোমার কুশল! ...
করুণা করে হলেও চিঠি দিও, ভুলে গিয়ে ভুল করে একখানি চিঠি
দিও খামে
কিছুই লেখার নেই তবু লিখো একটি পাখির শিস
একটি ফুলের ছোট নাম,
টুকিটাকি হয়তো হারিয়ে গেছে কিছু, হয়তো পাওনি খুঁজে
সেইসব চুপচাপ কোন দুপুরবেলার গল্প
খুব মেঘ করে এলে কখনো কখনো বড় একা লাগে, তাই লিখো
করুণা করে হলেও চিঠি দিও, মিথ্যা করে হলেও বোলো, ভালবাসি”
তবে কবির কথার সাথে তোমার কথাটি জুড়ে দিও, তাকে বলো চিঠি দিও তবে খামে নয়, ইমেইলে....
এই Window টির সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
· To: এখানে প্রাপকের ইমেইল আইডি লিখতে হয়
· Cc: কাউকে মেইলটি কারবন কপি দিতে চাইলে cc তে তার মেইল এড্রেস দিতে পারো।
· Subject: এখানে মেইলটির বিষয় লেখার জায়গা
· Attach files: কোনো ফাইল একটি মেইলের সাথে এটাচম্যান্ট করে পাঠাতে এই বাটনটি ধরে এগিয়ে যেতে হবে এবং নির্দিষ্ট ফাইলটি এটাচ করতে হয়।
· Send: চিঠি লেখা শেষ হলে এই বাটনটি ক্লিক করে মেইলটি পাঠিয়ে দাও
· Save as a Draft: মেইলটি পরে পাঠাতে হলে এই বাটন ব্যবহার করে মেইলটি সেইভ করে রেখে দিতে পারো।
· Cancel: কোনো মেইল ক্যান্সেল করতে এই বাটনটি ব্যবহূত হয়।
টাইপিং উইন্ডতে দেয়া টুলগুলোর সাথে পরিচিতি:
1. Spelling check: ইংরেজি বানান চেক করার জন্য এই বাটনটি ব্যবহূত হয়।
2. Font: এখানে ক্লিক করে ফন্ট চেঞ্জ করা যায়।
3. Font Size: ফন্ট সাইজ বাড়ানো কমানোর জন্য use হয় এই বাটনটি
4. Bold: ফন্টকে মোটা (বোল্ড) করতে চাইলে এই বাটন ক্লিক করতে পারো।
5. Italic: ফন্টকে বাকা করে দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করতে পারো।
6. Underline: লাইনের নিচে দাগ টানা অর্থাত আন্ডারলাইন ব্যবহার করতে এই বাটন ইউজ করো।
7. Text Color: টেক্সট এর রং বদলাতে এই বাটন ব্যবহার করতে পারো।
8. Highlighter: কোনো সেন্টেন্স বা শব্দেকে বিশেষ ভাবে হাইলাইট করতে ব্যবহূত হয় এই বাটন
9. Insert Emoticon: মজা করে কোনো সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করতে পারো এখান থেকে
10. Insert Hipper Link: কোনো শব্দ বা বাক্যকে উয়েভে লিংক করতে পারো এই বাটনটি ব্যবহার করে।
11. Insert Line: একটি বাক্যের নিচে দাগ টেনে দিতে এটি ইউজ করতে পারো
12. Text Alignment: লেখা গুলোকে এলাইন করতে অর্থাত ডানে, বামে বা মাঝখানে নিতে পারো এই টেক্সট এ্যালাইনমেন্ট বাটনটি ব্যবহার করে।
13. Bullets & Numbering: MS Word এ যেভাবে একটি লাইনকে বুলেট এবং নাম্বারে সারি করে দিতে পারো ঠিক ইয়াহু মেইলের টেক্সট ফরমেট টুলে দেয়া এই টুলটির একই কাজ।
চলবে....
ফারুক, তথ্যবহুল প্রবন্ধটির জন্য ধন্যবাদ। প্রাথমিক টেকনিক্যাল রাইটিং হিসাবে মন্দ নয় তবে আরেকটু ম্যাচেউরিটির দরকার আছে এবং কোন ক্ষেত্রে আরেকটু ব্যাখার অবকাশ আছে( যেমন এলাইনমেন্ট বিষয়টি যদি কারো অজানা থাকে তবে এই লেখা পড়ে সে ভালো কিছু বুঝতে পারবেনা, যেমন কেউ চিন্তা করতে পারে আমিতো স্পেসবার ব্যাবহার করেই কোন লেখা ডান বাম করতে পারি। প্রকৃত পক্ষে এলাইন হচ্ছে একটি প্যারাগ্রাফের বৈশিষ্ঠ। কোন প্যারাগ্রাফকে বাম ঘেষা, ডান ঘেষা বা মধ্যমান করতে আমরা এলাইন ব্যাবহার করি। "লেখাগুলিকে এলাইন করতে..." কথাটি দ্ব্যার্থবোধক। আশাকরি নিয়মিত চর্চা করলে টেকনিকাল রাইটিং-এ আরো ভালো করতে পারবে।
উত্তরমুছুনবাংলা বানানও একটু খেয়াল রাখতে হবে যেমনঃ সচরাচর সেটেলাইট না লিখে আমরা স্যাটেলাইট লিখি। যথা সম্ভব বাংলা পরিভাষা ব্যাবহার করে দরকার পরলে বন্ধনিতে মূল শব্দটি উল্লেখ করলে ভালো হয়।
সাইটে ছবি দেখা যাচ্ছেনা, সম্ভবতঃ ঠিকমত লিকং করা হয়নি।
সর্বোপরি এই উদ্যোগ নেবার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমার ইচ্ছাগুলো বাস্তবায়ণে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। মূলত লেখাটা প্রথম আর এখানে বিষয়টা পরিস্কার করার জন্য সাথে ছবি ছিলো, আপনি ঠিকই ধরেছেন- লেখার সাথে ছবিগুলো লিংক হয়নি। আশা করছি next addition এ ব্যাপারগুলো গুরুত্ব দেয়া হবে। You are most welcome.
উত্তরমুছুন